পরিচয়ঃ
পিতার নাম মো বজলুল হক। পিতার চার ছেলে চার মেয়ের মধ্যে কবিতা খানম চতুর্থ, বজলুল হক নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলার খড়মপুর গ্রামের অধীবাসী। জন্ম ৩০ জুন ১৯৫৭। স্বামীঃ মো মশিউর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে তিনি বিবাহ বন্ধনেআবদ্ধ হোন। এই দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।তার এক
বোন নওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যাপক ও অপর বোন নওগাঁ স্বাস্থ্য বিভাগের সিভিল সার্জন ছিলেন।
লেখা পড়াঃ
১৯৭২ সালে নওগাঁ সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। নওগাঁ বিম এম সি কলেজ থেকে ১৯৭৪ সালে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পূর্ণ করেন। ১৯৭৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণী বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক ও একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮১ সালে এল এল বি ডিগ্রি অর্জন করেন।
চাকুরীঃ
কবিতা খানম ১৯৮৪ সালে ২২ ফেব্রুয়ারী রাজশাহী মুনসেফ আদালতে যোগ দেন। ১৯৯৪ সালে যুগ্ম জেলা জজ ২০০০ সালে অতিরিক্ত জেলা জজ ও ২০০৬ সালে জেলা জজ হিসাবে পদন্নোতি লাভ করেন।
২০১৬ সালে জুন মাসের ৩০ তারিখে রাজশাহী জেলার সিনিয়র জজ ও দায়রা জজ হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি রাজশাহীর চিহ্ন ম্যাট্রিপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মশিউর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনেআবদ্ধ হোন।
তিনি বাংলাদেশের প্রথম নারী নির্বাচন কমিশনার হিসাবে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে দ্বায়িত্বভার গ্রহণ করেন। দীর্ঘদিন তিনি উক্ত পদে কর্মরত ছিলেন।বর্তমানে কবিতা খানম তার নিজস্ব চেম্বারে অসহায় জনগণের জন্য আইনি পরামর্শ দিয়ে সমাজের উপকার করে যাচ্ছেন।
গ্রন্হঃ বরেন্দ্রভূমির বরেণ্যরা
আব্দুর রাজজাক (রাজু), সহকারী অধ্যাপক বাংলা।