দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায় কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ ১০ আসামির অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ২০ নভেম্বর দিন ঠিক করেছেন আদালত।
ঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে এ দেন আদালত।
এর আগে রোববার (২৭ অক্টোবর) এ অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আসামিপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে এদিন নির্ধারণ করেন আদালত। ওইদিন ঢাকার দুই নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আকতারুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা /খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল শুনানি ১০ নভেম্বর
খালেদা জিয়া ছাড়াও এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন: সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার (মৃত), সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান এবং সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন।
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা কনসোর্টিয়াম অব চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের (সিএমসি) সঙ্গে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায়, সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন করা হয়।
ঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে এ দেন আদালত।
এর আগে রোববার (২৭ অক্টোবর) এ অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আসামিপক্ষের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগ গঠনের শুনানি পিছিয়ে এদিন নির্ধারণ করেন আদালত। ওইদিন ঢাকার দুই নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আকতারুজ্জামান এ দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা /খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল শুনানি ১০ নভেম্বর
খালেদা জিয়া ছাড়াও এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন: সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার (মৃত), সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান এবং সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন।
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, কয়লা উত্তোলনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা কনসোর্টিয়াম অব চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশনের (সিএমসি) সঙ্গে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উৎপাদন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ চুক্তি করায়, সরকারের প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির অনুমোদন দিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন করা হয়।