স্থানীয় ও স্কুল সূত্রে জানা গেছে, বীরমোহন উচ্চ বিদ্যালয়টি ডাসার উপজেলার অত্যন্ত সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বর্তমানে দেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন।
২০২২ সালের জুনে সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা সায়েদ আহম্মেদের কথা মতো স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. সালাহ্ উদ্দিন আকনকে বরখাস্ত করা হয়। এরপর বিদ্যালয় থেকে সরে যান প্রধান শিক্ষক। প্রভাব খাটিয়ে ও টাকা দিয়ে ভোট কিনে বারবার সভাপতি নির্বাচিত হন বলেও অভিযোগ রয়েছে সায়েদ আহম্মেদের বিরুদ্ধে। স্কুলের শিক্ষকরা প্রতিবাদ করলে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়ার হুমকি দিতেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
বীরমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সালাহ্ উদ্দিন আকন বলেন, আমি দুই বছর চার মাস পর স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বিদ্যালয়ে যোগদান করেছি। আমি স্কুলে যোগদানে সকল শিক্ষক ও কর্মচারী খুশি হয়েছে। আমাকে এই ২৬ মাসের বেতন ভাতা থেকে বঞ্চিত করেও রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সায়েদ আহম্মেদকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।