এর আগে সকালে ইসলামী ব্যাংকের কর্মীরা ‘বৈষম্যবিরোধী ব্যাংকার সমাজ’-এর ব্যানারে ব্যাংক ডাকাত, লুটেরা ও তাঁবেদারদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ ও আন্দোলন করছিলেন। এ সময় তাদের ওপর গুলি চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে উপস্থিত কর্মকর্তারা ধাওয়া দিলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, ‘সকালে ব্যাংকে ডাকাত, লুটেরা, দখলদার এবং তাঁবেদারদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ব্যাংকার সমাজের প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু হয়। এ সময় এস আলমের ভাড়াটে লোকজন হামলা চালায়।’
এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন,
আমি বলছি, কেউ আইনের বাইরে থাকবে না। যদি কেউ করে থাকে ইমিডিয়েটলি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব, যে-ই হোক। আমি এককালে ম্যাজিস্ট্রেট ছিলাম। ধরপাকড় তো কম করিনি আমরা। যে করেছে তাকে ধরব। তারপরও কে করেছে না করেছে নো বডি ইজ অ্যালাও।
কিন্তু ঘটনা তো ঘটেছে- সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই জানে কারা ঘটিয়েছে, দেখেছে। আমি বিষয়টা নিয়ে আলাপ করবো, দরকার হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়ে যাবো।’
উল্লেখ্য, সরকার পরিবর্তনের পর ব্যাংক খোলার প্রথম দিন গত মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকে অস্থিরতা শুরু হয়। ব্যাংকটি আবারও জামায়াতে ইসলামী নিয়ন্ত্রণে নেয়।