লোকসভা নির্বাচনে গুজরাটের গান্ধীনগরে এগিয়ে আছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কংগ্রেসের প্রার্থী সোনাল প্যাটেলের চেয়ে ২ লাখেরও বেশি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন তিনি।
মঙ্গলবার (৪ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোট গণনা শুরু হয়। দুপুর ২টায় হিন্দুস্তান টাইমসের সবশেষ তথ্য বলছে, গান্ধীনগরে ২ লাখের বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন অমিত শাহ।
একসময় গান্ধীনগর আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন বিজেপির লালকৃষ্ণ আদভানি। তিনি ভারতের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বিজেপির অটল বিহারি বাজপেয়ীও এই আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
গান্ধীনগর আসনে গত ৭ মে ভোট হয়। আসনটি ১৯৮৯ সাল থেকে বিজেপির দখলে রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে গান্ধীনগর আসনে বিজেপির হেভিওয়েট প্রার্থী অমিত শাহ প্রায় ৬ লাখ ভোটের বিশাল ব্যবধানে জয়ী হন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তথ্যানুসারে (বাংলাদেশ সময় দুপুর সোয়া ২টা পর্যন্ত) ৫৪৩ আসনের মধ্যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ২৯২ আসনে এগিয়ে আছে, আর ইন্ডিয়া জোট ২৩২ আসনে।
শনিবার লোকসভা নির্বাচনে সপ্তম ও শেষ দফার ভোট গ্রহণের পর থেকেই একে একে আসতে থাকে বুথফেরত জরিপের ফলাফল। প্রায় সব জরিপই বিজেপি ও এনডিএ ৩৫৯ থেকে ৩৯৫ আসনে জিততে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়। ‘ইন্ডিয়া’ জোট ১২৫ থেকে ১৬১ আসন পাবে বলে জরিপে বলা হয়।
উল্লেখ্য, ৫৪৩ আসনের মধ্য দিল্লিতে সরকার গঠনের জন্য দরকার ২৭২ আসন।