‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ নিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছ থেকে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসছে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর সিগনেচার অনুষ্ঠান ‘লেট’স টক’।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় সজীব ওয়াজেদের উত্তর ও স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানা যাবে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভির পর্দায়।
লেট’স টক অনুষ্ঠানের ৫১তম আয়োজনে সজীব ওয়াজেদের কাছে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ ও ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর মধ্যে সরকার পরিচালনায় কী ধরনের পার্থক্য থাকবে তা জানতে চাওয়া হয়। আর জানতে চাওয়া হয় দেশের তথ্যপ্রযুক্তি অঙ্গনে একটি উন্নত দেশের সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার পরবর্তী দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে।
সজীব ওয়াজেদের কাছে প্রযুক্তিচালিত পণ্য আমদানি বন্ধ করার পরিকল্পনা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং আওয়ামী লীগ দেশকে কীভাবে পরিচালিত করবে এমনসব প্রশ্ন উত্থাপন করেন তরুণরা।
লেট’স টক-এর সর্বশেষ পর্বে সিআরআই চেয়ারপারসন সজীব ওয়াজেদের কাছে নিজেদের বর্তমান চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ আকাঙ্ক্ষার নানা প্রশ্ন ও দিক তুলে ধরেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত তরুণ প্রজন্মের বিভিন্ন খাতের অগ্রগামী দুই শতাধিক তরুণ। যেখানে কাজের সুযোগ, মৌলবাদের হুমকি এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ এবং চাকরির বাজারের সম্ভাবনার প্রশ্নও উঠে আসে।
এমন নানা প্রশ্ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশনের সম্ভাব্য লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সজীব ওয়াজেদের কাছ থেকে জানা যাবে সময় টিভির পর্দায়। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানটিতে ১৯৭৫ সালে আগস্টের গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া পরিবারের সদস্যরা দেশ থেকে দূরে বসবাস করে কেমন জীবনযাপন করেছেন এমন প্রশ্নও অনুষ্ঠানে উত্থাপন করেন তরুণরা।
হার্ভার্ডের স্নাতক সজীব ওয়াজেদ এমনসব প্রশ্নের উত্তর দেন ও তরুণদের সমস্যাগুলোও পর্যালোচনা করেন। দেশের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে তরুণদের সেতুবন্ধ গড়ে দিতে ২০১৪ সাল থেকে ইয়াং বাংলা ‘লেট’স টক’ শিরোনামে এ আয়োজন করছে।
এ ছাড়াও ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়েও আয়োজন করা হয় লেট’স টক। যেখানে দেশ নিয়ে তরুণদের ভাবনার কথা শোনেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তরুণদের নিয়ে তার ভাবনার কথাও জানান ওই অনুষ্ঠানে।
লেট’স টক-এর সাম্প্রতিক পর্বটি শুক্রবার সময় টিভি ছাড়াও অন্যান্য কয়েকটি গণমাধ্যমেও সম্প্রচার করা হবে।