শারমিন সুলতানা চৈতি, লালমনরিহাট প্রতনিধি।।
‘টাখনুর নচিে প্যান্ট ঝুলে আছে কনে?’ এই বষিয় নয়িে র্তক জুড়ে দয়িে লালমনরিহাটে র্ববরোচতি হামলা করা হয়ছেে হযেবুত তওহীদরে সদস্যদরে উপর। এতে হযেবুত তওহীদরে ৭ সদস্য রক্তাক্ত জখম হয়। তাদরে মধ্যে ১ জনরে অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
শনবিার বলো ১২টার দকিে লালমনরিহাটরে পাটুরয়িা বাজারে উগ্রবাদ, সন্ত্রাস ও জঙ্গবিাদরে বরিুদ্ধে জনসাধারণকে সচতেন করে তুলতে গণসংযোগকালে হযেবুত তওহীদরে সদস্যদরে উপর এই হামলার ঘটনা ঘটে।
সোস্যাল মডিয়িায় প্রচারতি একটি ভডিওি ক্লপিে দখো যায়, দাড়ি টুপি পড়া কয়কেজন লোক, হ্যান্ডবলি হাতে প্রচারর্কাযে নয়িোজতি হযেবুত তওহীদরে সদস্যদরে উপর চড়াও হয়ে তাদরে স্থান ত্যাগ করতে বলছে। একজন পাঞ্জাবি টুপি পরহিতি দাড়ওিয়ালা ব্যক্তকিে উত্তজেতিভাবে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারা কসিরে কথা বলনে, ইসলাম কি আলাদা? জবাবে হযেবুত তওহীদরে র্কমীকে বলতে শোনা যায়, ‘ইসলাম আলাদা হবে কনে? ইসলামতো আল্লার রসুল (সা.) প্ররেতি এক ইসলামই।’ এরপর পাঞ্জাবি টুপি পরহিতি দাড়ওিয়ালা সইে ব্যক্তকিে বলতে শোনা যায়, ‘আপনাদরে টাখনুর নচিে কাপড় কনে?’ এই বলে ধাক্কা দয়িে সরয়িে দওেয়া হয় প্রচারর্কমীদরে।
জবাবে হ্যান্ডবলি হাতে থাকা হযেবুত তওহীদরে এক সদস্যকে বলতে শোনা যায় যে ‘আমরা অন্যায় কছিু করছি না। গায়ে হাত দচ্ছিনে কনে? আমরা কোনো অন্যায় করলে থানায় যান’।
পরমুর্হূতইে পাঞ্জাবি পড়া দাড়ওিয়ালা অপর এক ব্যক্তি তাকে ধাক্কা দয়ে এবং তাদরে সাথে থাকা লোকজনকে লাঠি নয়িে আসতে বলে। পরক্ষণইে ৪-৫ জন করে কয়কেটি দল লাঠসিোটা, লোহার পাইপসহ দশেীয় অস্ত্র-সস্ত্র নয়িে অর্তকতি হামলা করে। ভডিওিতে উস্কানি দওেয়া ব্যক্তরি হাতে লোহার পাইপ লক্ষ করা যায়। এবং পাইপরে মাথা বাঁকানো দখো যায়। যা দ্বারা বোঝা যায় কাউকে আঘাত করার পর পাইপটি বেঁকে গেছে।
স্থনীয়রা জানায়, হযেবুত তওহীদরে লোকরো সন্ত্রাস, জঙ্গবিাদরে বরিুদ্ধে তাদরে প্রচারর্কায চালাচ্ছলি। এসময় কয়কেজন হুজুর এসে তাদরে প্রচারর্কাযে বাধা দয়ে। তাদরে সুরত ও লবোসে চরমোনাই পীররে অনুসারী বলে মনে হয়। ‘টাখনুর নচিে কাপড় ঝুলে আছে কনে?’ এমন প্রশ্ন তুলে র্তক জুড়ে দয়ে তারা। কথায় কথায় ঘটনাস্থলে উত্তজেনার সৃষ্টি হয়। একর্পযায়ে হুজুরদরে নর্দিশেে একদল লোক হযেবুত তওহীদরে সদস্যদরে উপর হামলা করে। হামলায় হযেবুত তওহীদরে কয়কেজন সদস্য আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদরে উদ্ধার করে লালমনরিহাট ২৫০ শয্যাবশিষ্টি হাসপাতালে নয়িে র্ভতি করে। জানা যায়, আহতদরে মধ্যে একজনরে অবস্থা আশঙ্কাজনক।
লালমনরিহাটরে জলো আমীর একরামুল হক বলনে, চলমান র্কাযক্রমরে অংশ হসিবেে শান্তপর্িূণভাবে আমরা প্রচারর্কায চালাচ্ছলিাম। হঠাৎ পাঞ্জাবি, টুপি পরা কয়কেজন লবোসধারী লোক এসে আমাদরে কাজে বাঁধা দয়ে। আমরা তাদরে বলি, আমরা কোনো অন্যায় করছি না। আমরা যা করছি প্রশাসনকে জানয়িে করছ।ি আমরা যদি কোনো অন্যায় করে থাকি তাহলে আপনি থানায় যান। আপনার আমাদরে কাজে বাধা দবোর কোনো রাইট নাই। এই কথা শুনে তারা আরো উত্তজেতি হয়ে ওঠে। পড়নরে প্যান্ট টাখনুর নচিে ঝুলে পড়ল কনে? এটা কমেন ইসলাম এসব কথা বলে তাদরে আগে থকেে ওৎ পতেে থাকা লোকদেরে লাঠি নয়িে আসতে বলে। পরক্ষণইে ৪-৫ জনরে কয়কেটি দল হযেবুত তওহীদরে সদস্যদরে উপর হামলা চালায়।
হযেবুত তওহীদরে রংপুর বভিাগীয় আমীর মশীউর রহমান বলনে, কন্দ্রেীয় র্কমসূচরি অংশ হসিবেে প্রশাসনকে অবগত করে শান্তুির্পূণভাবে জনসংযোগ করছলি হযেবুত তওহীদ। হঠাৎ বনিা উস্কানতিে লবোসধারী র্ধমান্ধ একটি গোষ্ঠী র্কমসূচতিে বাধা দয়ে। ৭জন সদস্যকে তারা বদেম প্রহার করছে। যাদরে মধ্যে একজনরে অবস্থা গুরুতর।
লবোসধারী এই র্ধমব্যবসায়ীরা আসলে চায়না প্রকৃত ইসলামটা মানুষ জানুন। তাহলে তাদরে র্ধমব্যবসা, র্ধম নয়িে অপরাজনীতি বন্ধ হয়ে যাবে। তাদরে মুখোশ খুলে যাবে। সজেন্যই পরকিল্পতিভাবে তারা আমাদরে এই জনসংযোগে হামলা করছে। হামলাকারীদরে লবোস দেখে, পোশাক-আসাক দখেে মনে হচ্ছে তারা চরমোনাই পন্থী। তবে এখনো নশ্চিতি হওয়া যায়নি, তথ্য সংগ্রহ চলছ। এ বষিয়ে লালমনরিহাট থানায় মামলা প্রক্রয়িাধীন।
উল্লখ্যে, উগ্রবাদ, র্ধমান্ধতা, র্ধমব্যবসা, অপ-রাজনীত, সন্ত্রাসি, জঙ্গবিাদ, সাম্প্রদায়কিতা, হুজুগ, গুজব এবং নারী নর্যিাতনসহ সকল প্রকার অন্যায়-অবচিাররে বরিুদ্ধে জনসাধারণকে সচতেন করে তুলতে দশেব্যাপী র্কাযক্রম চালয়িে যাচ্ছে মানবতার কল্যাণে নবিদেতি অরাজনতৈকি আন্দোলন হযেবুত তওহীদ। চলমান র্কাযক্রমরে অংশ হসিবেে লালমনরিহাটওে গণসংযোগ করে আন্দোলনটরি নতোর্কমীরা। গতকাল শনবিার বলো ১২টার দকিে লালমনরিহাটরে পাটুরয়িা বাজারে ‘বাংলাদশেসহ সমগ্র মানবজাতরি সংকট ও পরত্রিাণরে পথ’ নামে সচতেনতামূলক একটি হ্যান্ডবলি প্রচার করছলিনে হযেবুত তওহীদরে সদস্যরা।