মির্জা মাহামুদ হোসেন রন্টু।।
অবশষেে বভিন্নি পত্রপত্রকিায় খবর প্রকাশরে পর সাংবাদকিদরে তথ্য প্রদান করনে নড়াইল সভিলি র্সাজন ডা: সাজদো বগেম।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) সভিলি র্সাজন সাজদো গণমাধ্যম র্কমীদরেকে নজি র্কাযালয়ে ডকেে জলোয় গড়ে ওঠা নবিন্ধতি এবং অনবিন্ধতি ক্লনিকি ও ডায়াগনস্টকি সন্টোর গুলরি তালকিা প্রদান করনে। তবে সইে তালকিায় নবিন্ধতি ক্লনিকি ও ডায়াগনস্টকি সন্টোর গুলরি নবিন্ধনরে ময়োদ উর্ত্তীনরে তারখিরে কলাম ফাকা রাখনে সভিলি র্সাজন নজিইে। তবে অব্যবস্থাপনায় পরচিালতি সবোর নামে গড়ে ওঠা প্রতষ্ঠিানে তালকিা প্রদানে সরল পথে হাঁটনেনি ডা: সাজদো।
ফটোকপি করা চারটি পৃষ্ঠায় লখিতি তথ্যরে মুল্য আট টাকা পরশিোধরে জন্য সোনালী ব্যাংকে পাঠান নড়াইল সাংবাদকি ইউনয়িনরে সভাপতি ও এশয়িান টভিরি প্রতনিধিি কাজী আশরাফক।ে চালানরে মাধ্যমে ৮টাকা পরশিোধরে রশদি হাতে পাবার পরইে গনমাধ্যম র্কমীদরে কাছে তথ্য প্রদান করনে সভিলি র্সাজন। তথ্যরে মূল্য পরশিোধরে বষিয়ে জানতে চাইলে নড়াইল তথ্য র্কমর্কতা মো. ইব্রাহীম আল মামুন বলনে, তথ্য প্রদানরে জন্য ব্যায় হওয়া নর্ধিারতি মুল্য তথ্য প্রদানকারী র্কমর্কতা চাইলে হাতে হাতে নতিে পারনে।
উল্লখ্যে: গত ১৬ জুলাই সাংবাদকি কাজী আশরাফ স্বাস্থ্য সবো সংক্রান্ত কছিু তথ্যরে জন্য নড়াইল সভিলি র্সাজন বরাবর লখিতি আবদেন করলে ডা: সাজদো বগেম সাংবাদকিদরে তথ্য প্রদানে অস্বীকৃতি জানান। এ বষিয়ে বভিন্নি পত্র পত্রকিায় “তথ্য দতিে নড়াইল সভিলি র্সাজনরে নয়ছয়” শরিোনামে খবর প্রকাশ হয়। টনক নড়ে সংশ্লষ্টি র্কমর্কতাদরে। বভিন্নি মহলে শুরু হয় সমালচনার ঝড়। সোসাল মডিয়িায় কউে কউে মন্তব্য করনে, “এ যনে শরষিার মধ্যে ভুত”।