লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, দেশের সিংহ ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে এমপিওভুক্ত বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী দ্বারা। পরিতাপের বিষয় হচ্ছে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকগণ মাত্র ১০ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া, ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা এবং ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পায়। অতচ এই কারিকুলামের অধীনএকই সিলেবাস, একই একাডেমিক সময়সূচী, একই প্রশ্নপত্র প্রনয়ন, একই উত্তরপত্র মূল্যায়ন কাজে নিয়জিত থেকেও আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে সরকারী বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে পাহাড় সমান বৈষম্য। আমরা বিশ^াস করি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষকদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। স্মার্ট শিক্ষক ও দক্ষ মানবসম্পদ পেতে হলে শিক্ষায় বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ মাধ্যমিক শিক্ষ জাতীয়করনের কোন বিকল্প নেই। তাই মাধ্যমিক শিক্ষ জাতীয়করনের দাবী আদায়ে সার্বিক সহযোগীতা কামনা করছি।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) এর সভাপতি সুখরঞ্জন বেপারী, সাধারণ সম্পাদক মো: নজরুল ইসলাম মৃধা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মনিরুজ্জামান, শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, প্রধান শিক্ষক কিরণ চন্দ্র, মিজানুর রহমান। এসময় প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।