বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ ভচর দেশের ২১ বিশিষ্ট নাগরিককে একুশে পদক দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এবারের একুশে পদক পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের মধ্যে রয়েছেন-
তারা হলেন- খালেদা মুনযুর- ই- খুদা (ভাষা আন্দোলন), বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম শামসুল হক (মরণোত্তর) ভাষা আন্দোলন। হাজী মোহাম্মদ মজিবর রহমান (ভাষা আন্দোলন)। এছাড়াও অভিনেতা মাসুদ আলী খান (শিল্পকলা-অভিনয়) ও শিমুল ইউসুফ (শিল্পকলা-অভিনয়), সাংবাদিক শাহ আলমগীর (মরণোত্তর) সাংবাদিকতা, চিত্রশিল্পী কনক চাঁপা চাকমা (শিল্পকলা-চিত্রকলা) ও আবৃত্তিকার জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় (শিল্পকলা আবৃত্তি)।
আরও যারা রয়েছেন মনোরঞ্জর ঘোষাল (শিল্পকলা সংগীত), গাজী আব্দুল হাকিম (শিল্পকলা সংগীত) ফজলে এ খোদা (মরণোত্তর) (শিল্পকলা সংগীত), নওয়াজীশ আলী খান (শিল্পকলা), মমতাজ উদ্দিন (মরণোত্তর) মুক্তিযুদ্ধ, ড. মো. আব্দুল মজিদ (গবেষণা) প্রফেসর ড . মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর) শিক্ষা,। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (শিক্ষা) বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন (সমাজ সেবা), মো. সাইদুল হক (সমাজ সেবা), অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইসলাম (মরণোত্তর) রাজনীতি, আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর) রাজনীতি, ড. নিরুজ্জামান (ভাষা ও সাহিত্য)।
রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘একুশে পদক’। মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য সরকার এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।
পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে একটি স্বর্ণপদক, এককালীন অর্থ (চেক) ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।