ডমিনেটর্সরা খেলল ডমিনেট করেই। ব্যক্তিগত জীবনের বিতর্ক এড়িয়ে বাইশগজে ত্রাস ছড়ালেন পেসার আল আমিন। গেল আসরে দল না পাওয়া নাসির দলকে নেতৃত্ব দিলেন সামনে থেকেই।
শনিবার (৭ জানুয়ারি) মিরপুর শের-ই-বাংলায় টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে মোটে ১১৩ রান করতে পারলো তামিম ও ইয়াসিরের খুলনা। নাসিরের ঢাকাকে জিততে হলে করতে হবে ১১৪ রান।
দুই দলের শক্তির বিচারে ঢাকার চেয়ে এগিয়ে থাকারই কথা খুলনার। তবে প্রথম দেখায় অন্তত প্রথম ইনিংসে নিজেদের শক্তিমত্তার জানান দিলো নাসিরের দল।
শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় খুলনা। প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন ঢাকার কাপ্তান নাসির। পাকিস্তানি ক্রিকেটার শারজিল খানের স্ট্যাম্প ভাঙেন তিনি। ১১ বলে মাত্র ৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন শারজিল।
এরপর তিনে ব্যাট করতে নেমে হতাশ করলেন গেল আসরে দুর্দান্ত খেলা মুনিম শাহরিয়ার। আল আমিনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন এ ব্যাটার।
নাসির, আল আমিনের পর খুলনা শিবিরে আঘাত হানেন আরাফাত সানি। ফেরান তারকা ব্যাটার তামিম ইকবালকে। স্কয়ার লেগে নাসিরের কাছে ক্যাচ দেয়ার আগে তামিম ১৫ বল খরচায় করেছেন ৮ রান। দলীয় ২৮ রানের মাথায় ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় খুলনা। সেখান থেকে আর বেরোতে পারেনি তারা।
দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস অধিনায়ক ইয়াসির রাব্বির। ২৫ বলে ২৪ রান করেন মিডল অর্ডার এ ব্যাটার।
খুলনা শিবিরকে বলতে গেলে একাই ধসিয়ে দেন আল আমিন। একাই নেন চার উইকেট। অন্যদিকে নাসির ও আরাফাত সানি দুটি করে উইকেট নেন।